About: http://data.cimple.eu/claim-review/4dd5c9beae8d23a58d7b6671c6529471cc1bd1a51a225625bd2f68e3     Goto   Sponge   NotDistinct   Permalink

An Entity of Type : schema:ClaimReview, within Data Space : data.cimple.eu associated with source document(s)

AttributesValues
rdf:type
http://data.cimple...lizedReviewRating
schema:url
schema:text
  • দীর্ঘদিন ধরে “পেপসি মানে ‘Pay every penny to save Israel” শীর্ষক একটি দাবি ইন্টারনেটে প্রচার করা হচ্ছে। পাশাপাশি এটিও দাবি করা হয় যে, ‘Pay Every Penny to Create Israel’ (PEPCI) থেকে কালের বিবর্তনে পেপসি ( PEPSI) Pay Every Penny to Save Israel হয়েছে। অর্থাৎ ‘ইসরাইল বাঁচাতে প্রতি পয়সা অনুদান করুন’, ভবিষ্যতে হয়তো অন্য কিছু হতে পারে। উক্ত দাবিতে ফেসবুকে প্রচারিত কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ) এবং এখানে (আর্কাইভ)। একই দাবিতে পুরোনো কিছু ফেসবুক পোস্ট দেখুন এখানে (২০২২), এখানে (২০২১), এখানে (২০২০), এখানে (২০১৯), এখানে (২০১৮), এখানে (২০১৭), এখানে (২০১৬), এখানে (২০১৫), এখানে (২০১৪), এখানে (২০১৩), এখানে (২০১২), এখানে (২০১১), এখানে (২০১০) এবং এখানে (২০০৯)। ফ্যাক্টচেক রিউমর স্ক্যানার টিমের পেপসির ইতিহাস, পানীয়টির সঙ্গে ইহুদি-ইসরায়েলের সম্পর্ক অনুসন্ধানে দেখা যায়, পেপসির পূর্ণরূপ দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে প্রচার হয়ে আসা তথ্যটি ভিত্তিহীন। প্রকৃতপক্ষে পেপসি (Pepsi) শব্দটির কোনো পূর্ণরূপ নেই। এছাড়া কোমল পানীয়টির নামের বানানও (Pepci) থেকে Pepsi হয়নি। পেপসির পূর্ণরূপ সংক্রান্ত দাবিটির সূত্রপাত সম্পর্কে যা জানা যায় পেপসির পূর্ণরূপ অর্থাৎ ‘Pay every penny to save Israel’ শীর্ষক দাবিটির সূত্রপাত অনুসন্ধানে আমেরিকা ভিত্তিক পলিসি ইনস্টিটিউট মিডল ইস্ট ফোরামের ওয়েবসাইটে ২০১৯ সালের ১৪ জানুয়ারি ‘Really, What Happened to Your ‘Pay Every Pence to Save Israel?’ শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন তুরস্কের শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক ও মিডল ইস্ট ফোরামের ফেলো বুরাক বেকদিল। তিনি তার এই প্রতিবেদনে পেপসির এই পূর্ণরূপের দাবিটিকে কন্সপাইরেসি থিওরি হিসেবে দাবি করে লিখেন, পেপসির পূর্ণরূপের এই থিওরিটি তিনি যখন কিশোর ছিলেন অর্থাৎ ১৯৮০ এর দশকে প্রথম শুনেন। তিনি আরও লিখেন, ১৯৯০ এর দশকে তিনি যখন ইংল্যান্ডে অধ্যয়নরত ছিলেন, তখন তার আরব ও অন্যান্য মুসলমান বন্ধুরা তাকে পেপসি কেনা থেকে বিরত থাকতে সতর্ক করতেন। নয়তো তাকে ইহুদিবাদী হিসেবে দেখা হতে পারে এবং এর ফলাফল ভোগ করতে হতে পারে। পাশাপাশি প্রভাবশালী ইহুদি পত্রিকা দ্যা জিউস ক্রনিকলে গত ২২ সেপ্টেম্বর ‘From a Zionist storm to Mossad sharks: What are the most inventive antisemitic theories? শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকেও জানা যায়, পেপসির পূর্ণরূপ (Pay Every Penny Save Israel) ধারণাটি অন্তত ১৯৮০ এর দশক থেকে বিদ্যমান। পেপসির এই ব্যাখ্যাটি প্রাথমিকভাবে আরব বিশ্বের স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। পরবর্তীতে এটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী, ইহুদি রাষ্ট্র বিরোধী এক্টিভিস্ট, তুর্কি সাংবাদিক, হামাস সদস্য এবং আরব টিভি প্রোগ্রামগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তী অনুসন্ধানে মিডল ইস্ট মিডিয়া রিসার্চ ইন্সটিটিউটের ওয়েবসাইটে ২০০৮ সালের ২৩ এপ্রিল “Hamas MP Salem Salamah: PEPSI Stands for “Pay Every Pence to Save Israel” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সাথে সংযুক্ত একটি ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালের ২৩ এপ্রিল আল-আকসা টেলিভিশনে প্রচারিত একটি সাক্ষাৎকারে হামাসের এমপি সালেম সালামাহ বলেন, পেপসিকোলা বিশ্বজুড়ে পরিচিত একটি কোম্পানি। পেপসির পূর্ণরূপ হচ্ছে Pay every pence to save Israel। মুসলমানদেরও কি এমন কোনো ফান্ড থাকা উচিত না? যার মাধ্যমে আল আকসা মসজিদকে রক্ষা করা যাবে?’ একই ওয়েবসাইটে ২০০৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি “Egyptian Cleric Hazem Abu Ismail Calls to Boycott PEPSI: Name Stands for “Pay Every Penny to Save Israel” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সাথে সংযুক্ত আরও একটি ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। এই প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, মিশরীয় ধর্মগুরু হাজেম আবু ইসমাইল মিশরীয় আল নাস টিভি চ্যানেলে প্রচারিত একটি অনুষ্ঠানে পেপসির পূর্ণরূপ Pay every penny to save Israel’ বলে দাবি করেন। তবে এসব দাবির পক্ষে তাদের পক্ষ থেকে কোনো তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়নি। পেপসির কি কোনো পূর্ণরূপ আছে? অনুসন্ধানের এ পর্যায়ে রিউমর স্ক্যানার টিম পেপসি প্রতিষ্ঠার ইতিহাস, এর নামকরণ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে। এ নিয়ে পেপসি স্টোরের ওয়েবসাইটে ‘THE BIRTHPLACE OF PEPSI‘ শীর্ষক শিরোনামে পেপসি প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিক ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায়। এখান থেকে জানা যায়, ১৮৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার নিউ বার্ন শহরে স্থানীয় ফার্মাসিস্ট ক্যালেব ব্র্যাডহাম পেপসি কোলার মূল ফর্মুলা উদ্ভাবন করেন। প্রথমে এটিকে ‘ব্র্যাড’স ড্রিংক’ নামে ডাকা হতো। এটি তৈরি করা হয়েছিল চিনি, পানি, ক্যারামেল, কোলা নাটস ইত্যাদি উপকরণ দিয়ে। ওয়েবসাইটটিতে পেপসি শব্দের পূর্ণরূপ সম্পর্কে কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি ওয়েবসাইটটি থেকে কোমল পানীয়টির নাম Pepci থেকে Pepsi হওয়া প্রসঙ্গেও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে এখান থেকে পেপসির বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্লোগান বা থিম লাইন (প্রতিপাদ্য) সম্পর্কে জানা যায়। যেমন, ১৯০৩ সালে পেপসির থিম লাইন বা প্রতিপাদ্য ছিলো ‘Exhilarating, Invigorating, Aids Digestion’ বা “আনন্দদায়ক, উদ্দীপক, হজমে সাহায্যকারী”। ১৯০৬ সালে পেপসির স্লোগান ছিল “The Original Pure Food Drink বা প্রকৃত খাবার পানীয়”। ১৯০৯ সালে কার রেসের পথিকৃৎ বার্নি ওল্ডফিল্ড সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনে পেপসিকে ‘A bully drink…refreshing, invigorating, a fine bracer before a race’ হিসেবে উপস্থাপন করেন। ১৯২০ সালে পেপসির থিম লাইন ছিল “Drink Pepsi-Cola, it will satisfy you” বা ‘পেপসি-কোলা পান করুন, এটি আপনাকে সন্তুষ্ট করবে’ করা হয়। পরবর্তীতে পেপসির নাম সম্পর্কে অনুসন্ধানে পেপসিকোর ওয়েবসাইটের FAQ বিভাগ থেকে জানা যায়, পেপসির উদ্ভাবক প্রথমে এটি নিজের নামেই অর্থাৎ ‘ব্র্যাড’স ড্রিংক’ হিসেবে বিক্রি করতেন। পরবর্তীতে তিনি স্থানীয় একজন বাজার প্রতিযোগী থেকে পেপ-কোলা (Pep-Cola) নামটি নেন এবং এটিকে পেপসি-কোলা (Pepsi-Cola) নামকরণ করেন। পেপসির এই নামকরণ প্রসঙ্গে কোম্পানিটির নিজস্ব ব্যাখ্যার বাইরে আরেকটি মত পাওয়া যায়। এই মতানুসারে ব্র্যাডহাম যেহেতু একজন ফার্মাসিস্ট ছিলেন, তাই তিনি তার পানীয়টির স্বাস্থ্যগত দিক সম্পর্কেও সচেতন ছিলেন। আর তাই এটি তৈরিতে এনজাইম পেপসিন ও কোলা নাট অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। আর এই উপাদানগুলোর ফলেই পানীয়টির এমন নামকরণ করা হয়ে থাকতে পারে। পেপসির উদ্ভাবকের পেশা বিশ্লেষণে এই মতটিও গ্রহণযোগ্য বলে প্রতীয়মান হয়। পেপসির এই পর্যন্ত ইতিহাস, নামকরণ, প্রচার-প্রচারণা বিশ্লেষণে এর সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো সম্পর্কের যোগসূত্র পাওয়া যায়নি। যার মাধ্যমে প্রমাণ করা যায় যে, পেপসির পূর্ণরূপ ‘Pay every penny to Create Israel থেকে ‘Pay every penny to save Israel এ বিবর্তিত হয়েছে। পেপসির পাশাপাশি ইসরায়েল ও ইহুদি সম্পর্কিত ইতিহাস বিশ্লেষণ করেও দাবিটির পক্ষে কোনো নির্ভরযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পেপসি ও ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাকাল ইতোপূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, পেপসির যাত্রা শুরু হয়েছে ১৮৯৮ সালে। অপরদিকে ইতিহাস বিষয়ক ওয়েবসাইট History.com এর “This Day In History: May 14” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত একটি নিবন্ধ থেকে জানা যায়, ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইহুদিদের সংগঠন জিউস এজেন্সির চেয়ারম্যান ডেভিড বেন- গুরিয়ন ২ হাজার বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ইসরায়েল রাষ্ট্রের ঘোষণা দেন। অর্থাৎ, ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্মের অন্তত ৫০ বছর পূর্বেই পেপসির জন্ম হয়। অপরদিকে, ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলেও পেপসি ১৯৯২ সালের আগ পর্যন্ত ইসরায়েলে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করেনি। এছাড়া একই সময়ে তৎকালীন আরব লীগ ইহুদীদেরকে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল করার জন্য প্যালেস্টাইনে ইহুদী অধ্যুষিত এলাকায় বয়কট কর্মসূচির ডাক দেয়। সেই সময় ইসরায়েলে কোকাকোলা খুব জনপ্রিয় থাকায় এই বয়কটের আওতায় আরব দেশগুলো কোকাকোলা বর্জন করে। তবে ইসরায়েলে ব্যবসা না করা প্রসঙ্গে পেপসির ব্যাখ্যা ছিল, কোনো রাজনৈতিক কারণে নয়। ইসরায়েলি বাজার খুব ছোট হওয়ায় সেখানে তারা ব্যবসা সম্প্রসারণ করেনি। আবার দেশটিতে ব্যবসা করতে গিয়ে ইহুদী রক্ষণশীল গোষ্ঠী ‘গান-বাজনা-যৌনতা দিয়ে যুবসমাজকে ধ্বংস’ করার অভিযোগ আনে কোম্পানিটির উপর এবং সেই কারণে সাময়িক সময়ের জন্য পেপসির ‘কশার’ (ইহুদীদের জন্য হালাল) লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হয়। তবে কেবল ইসরায়েলেই নয়, পেপসি তার জন্মস্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই ইহুদিদের প্রতিবাদের মুখে পড়েছিল ১৯৭৩ সালে। যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েশিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পত্রিকা The Commentator এ ১৯৭৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ‘Jewish organizations demand boycott of pepsi products’ শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিতে একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তৎকালীন সোভিয়েত ইহুদিদের উপর চলমান নিপীড়ন রোধে রাশিয়ান সরকারের উপর চাপ তৈরি করতে যুক্তরাষ্ট্রের ইহুদিদের বেশ কয়েকটি সংগঠন পেপসিকো ও পেপসি কোলার পণ্য বয়কটের ডাক দেয়। কারণ, সে সময়ে পেপসিকো সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে মিলিয়ন ডলারের ব্যবসায় চুক্তি করেছিল। ইতিহাসের এসব পাঠ থেকেও কিছু সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়। যথা: - ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই যেহেতু পেপসির অস্তিত্ব ছিল, তাই একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আগেই সেটিকে রক্ষার উদ্দেশ্যে কোনো ক্যাম্পেইন পরিচালিত হওয়া বাস্তবসম্মত নয়। বরং ক্যাম্পেইনটির উদ্দেশ্য ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা কেন্দ্রিক হলে দাবিটি আরও যুক্তিসঙ্গত হতো। তবে এক্ষেত্রে Pepsi এর বানান Pepci হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু পেপসির নামকরণের ইতিহাস থেকে দেখা যায়, পেপসি (Pepsi) এর বানান শুরু থেকেই এক রকম। কোনো পরিবর্তন হয়নি। - পেপসির দাবিকৃত পূর্ণরূপটি সঠিক হলে ইসরায়েল রাষ্ট্র বা ইহুদিদের সাথে পেপসির সম্পর্ক হতো হৃদ্যতাপূর্ণ ও কোনোরূপ স্বার্থহীন। কিন্তু ইতিহাস পর্যালোচনা করে এর বিপরীত চিত্রই পাওয়া যায়। মূলত, ১৮৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার নিউ বার্ন শহরে স্থানীয় ফার্মাসিস্ট ক্যালেব ব্র্যাডহামের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে কোমল পানীয় পেপসি। শুরুতে পানীয়টি তার উদ্ভাবকের নামে বাজারে এলেও পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করে পেপসি কোলা (Pepsi-Cola) ধারণ করে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের এ নামের কোনো পূর্ণরূপ প্রকাশ বা ব্যাখ্যা না করলেও দীর্ঘদিন ধরেই প্রচার হয়ে আসছে, পেপসি শব্দের পূর্ণরূপ ‘Pay every penny to save Israel।’ এ নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, ১৯৮০ এর দশক থেকে পেপসি শব্দের এই পূর্ণরূপটি লোকমুখে প্রচার হয়ে আসছে। যা ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বর্তমান যুগে এসে আরও ব্যাপকতা লাভ করেছে। তবে পেপসির ইতিহাস ও এর সঙ্গে ইহুদি, ইসরায়েল রাষ্ট্রের সম্পর্ক পর্যালোচনায় দেখা যায়, পেপসি শব্দের দাবিকৃত পূর্ণরূপটি কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ছাড়াই সম্পূর্ণ ভিত্তিহীনভাবে প্রচার হয়ে আসছে। পাশাপাশি ১৮৯৮ সালে পেপসির যখন উদ্ভাবন হয় তখন ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্মও হয়নি। আবার ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠারও দীর্ঘদিন পরে পেপসি ইসরায়েলে ব্যবসা শুরু করেছে। যা পেপসি শব্দের দাবিকৃত পূর্ণরূপটির সাথে সংগতিপূর্ণ নয়। প্রসঙ্গত, ইসরায়েলি ভুয়া পণ্যের তালিকায় পেপসিকে যুক্ত করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রচার করা হলে বিষয়টি চিহ্নিত করে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করে রিউমর স্ক্যানার টিম। সুতরাং, কোমল পানীয় কোম্পানি পেপসির পূর্ণরূপ ‘Pay every penny to save Israel’ শীর্ষক দাবিতে প্রচারিত তথ্যটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। তথ্যসূত্র - Policy Institute Middle East Forum – Really, What Happened to Your ‘Pay Every Pence to Save Israel? - The Zeus Chronicle – From a Zionist storm to Mossad sharks: What are the most inventive antisemitic theories? - MEMRI – Hamas MP Salem Salamah: PEPSI Stands for “Pay Every Pence to Save Israel - MEMRI – Egyptian Cleric Hazem Abu Ismail Calls to Boycott PEPSI: Name Stands for “Pay Every Penny to Save Israel - Pepsi Store – THE BIRTHPLACE OF PEPSI - Pepcico – FAQ - dncr.nc.gov – Website - History.com – This Day In History: May 14 - The Baltimore Sun – Pepsi ad irks Israeli religious court - The Chicago Tribune – Israel Braces For New Conflict: The Soda War - Los Angeles Times – Pepsi Is No Longer ‘Right One’ in Israel - The Commentator – Jewish organizations demand boycott of pepsi products
schema:mentions
schema:reviewRating
schema:author
schema:datePublished
schema:inLanguage
  • Bangla
schema:itemReviewed
Faceted Search & Find service v1.16.115 as of Oct 09 2023


Alternative Linked Data Documents: ODE     Content Formats:   [cxml] [csv]     RDF   [text] [turtle] [ld+json] [rdf+json] [rdf+xml]     ODATA   [atom+xml] [odata+json]     Microdata   [microdata+json] [html]    About   
This material is Open Knowledge   W3C Semantic Web Technology [RDF Data] Valid XHTML + RDFa
OpenLink Virtuoso version 07.20.3238 as of Jul 16 2024, on Linux (x86_64-pc-linux-musl), Single-Server Edition (126 GB total memory, 5 GB memory in use)
Data on this page belongs to its respective rights holders.
Virtuoso Faceted Browser Copyright © 2009-2025 OpenLink Software