About: http://data.cimple.eu/claim-review/ada685558fabeb3cbb172c86a59e4597937d33b808f42876916b9ebe     Goto   Sponge   NotDistinct   Permalink

An Entity of Type : schema:ClaimReview, within Data Space : data.cimple.eu associated with source document(s)

AttributesValues
rdf:type
http://data.cimple...lizedReviewRating
schema:url
schema:text
  • রাহুল গাঁধীর জন্য কেমব্রিজের র্যাঙ্কে অবনমন বলে পুরনো খবর ছড়াল বুম দেখে রিপোর্টটি ২০১৯ সালের, রাহুল গাঁধীর ভাষণের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের (Cambridge University) বিশ্ব র্যাঙ্কিং পড়ে গেছে বলে দ্য গার্ডিয়ান-এর একটি রিপোর্টকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া রাহুল গাঁধীর (Rahul Gandhi) সাম্প্রতিক ভাষণের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। বুম দেখে দাবিটি মিথ্যে। সেটি ২০১৯-এ প্রকাশ পায় এবং রাহুল গাঁধীর সঙ্গে তার কোনও যোগ নেই। তাঁর সাম্প্রতিক যুক্ত রাজ্য সফর কালে, ৩ মে, ২০২৩-তে রাহুল গাঁধী একটি ভাষণ দেন। বিষয় ছিল, ‘লার্নিং টু লিসেন ইন দ্য টোয়েন্টিফার্স্ট সেঞ্চুরি (একবিংশ শতাব্দীতে শুনতে শেখা)। ওই ভাষণে উনি তাঁর ‘ভারত জোড়ো’ পদযাত্রার অভিজ্ঞতার কথা শোনান। সেই সঙ্গে উনি ভারতের গণতন্ত্রের ওপর ক্রমাগত আঘাতের কথারও উল্লেখ করেন। যার ফলে উনি ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা দল-এর (বিজেপি) উষ্মার কারণ হয়ে দাঁড়ান। ‘বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির তালিকায়, কেমব্রিজে আগের তুলনায় সবচেয়ে নীচের স্থানে নেমে গেছে’ – এই শিরোনামে দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত একটি রিপোর্টের স্ক্রিনশট পোস্টগুলিতে শেয়ার করা হয়েছে। সেটির ক্যাপশনে বলা হয়: “যদি কোনও মূর্খকে ভূরাজনীতি নিয়ে ভাষণ দিতে আমন্ত্রণ করা হয়, এবং ওই উদ্দেশ্য প্রনোদিত ব্যক্তি নিজের দেশকে বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে গালমন্দ করে এবং আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সামনে নির্বাচন ব্যবস্থাকে বিদ্রুপ করে, তাহলে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমনই হাল হয়। সেটি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়।” এই ধরনের পোস্ট আমরা টুইটার ও ফেসবুকে দেখতে পাই। তথ্য যাচাই রাহুল গাঁধী কেমব্রিজ-এ দু’বার বক্তৃতা দেন। প্রথমবার, মে ২০২২-এ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের সময় এবং দ্বিতীয়টি হল সম্প্রতি, মার্চের গোড়ায়। রিপোর্টটির শিরোনাম দিয়ে বুম গুগলে সার্চ করে। তার ফলে, আমরা ১৯ জুন, ২০১৯-এ দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত একটি লেখা দেখতে পাই। সেটি রাহুল গাঁধীর সাম্প্রতিক সফরের চার বছর আগে প্রকাশিত হয়। এবং তাঁর প্রথম সফরের তিন বছর আগে। গবেষণা সংস্থা কিউএস-এর তালিকায় কেমব্রিজ সহ অন্যান্য ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলি কী ভাবে নীচের দিকে নামছে, সে কথাই বলা হয়েছে রিপোর্টটিতে। তাছাড়া, ওই লেখায় রাহুল গাঁধীর কোনও উল্লেখ নেই। ব্রেক্সিট গণভোটের পর ‘আর্থিক সঙ্কোচনই’ ওই অবনয়নের কারণ হিসেবে দেখানো হয় ওই লেখায়। ওই লেখায় বলা হয়, “এই পরিবর্তনের মানে হল, কেমব্রিজ এখন ইটিএইচ জুরিখ-এর পেছনে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। তার ফলে, সুইজারল্যান্ডের ওই কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় এখন, ইউরোপে, অক্সফোর্ডের পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এই প্রথমবার সেটি কেমব্রিজকে ছাড়িয়ে যায়।”
schema:reviewRating
schema:author
schema:datePublished
schema:inLanguage
  • English
schema:itemReviewed
Faceted Search & Find service v1.16.115 as of Oct 09 2023


Alternative Linked Data Documents: ODE     Content Formats:   [cxml] [csv]     RDF   [text] [turtle] [ld+json] [rdf+json] [rdf+xml]     ODATA   [atom+xml] [odata+json]     Microdata   [microdata+json] [html]    About   
This material is Open Knowledge   W3C Semantic Web Technology [RDF Data] Valid XHTML + RDFa
OpenLink Virtuoso version 07.20.3238 as of Jul 16 2024, on Linux (x86_64-pc-linux-musl), Single-Server Edition (126 GB total memory, 5 GB memory in use)
Data on this page belongs to its respective rights holders.
Virtuoso Faceted Browser Copyright © 2009-2025 OpenLink Software