About: http://data.cimple.eu/claim-review/beb45e774284f44fa35e8d6eb8fafb0e5b484c20f6b3c6352eb7263b     Goto   Sponge   NotDistinct   Permalink

An Entity of Type : schema:ClaimReview, within Data Space : data.cimple.eu associated with source document(s)

AttributesValues
rdf:type
http://data.cimple...lizedReviewRating
schema:url
schema:text
  • না, এই চিঠিতে আয়ুষ মন্ত্রক পতঞ্জলির করোনিলকে অনুমোদন দেয়নি পতঞ্জলির সিইও আয়ুষ মন্ত্রকের একটি চিঠি টুইট করে মিথ্যে দাবি করেছেন যে, ওই চিঠি করোনিলকে কেন্দ্র করা সব বিতর্কের অবসান। বাবা রামদেবের পতঞ্জলি যে সব নথি জমা দিয়েছে সেগুলির প্রাপ্তি স্বীকার করে আয়ুষ মন্ত্রক থেকে দেওয়া চিঠি ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু চিঠিটিতে ওই আয়ুর্বেদ সংস্থার কোভিড-১৯ সারানোর ওষুধ 'করোনিল-কিট' বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে মিথ্যে দাবি সমেত সেটি শেয়ার করা হচ্ছে। বুম দেখে যে, টুইট-করা চিঠিটি আসলে পতঞ্জলির দাখিল করা নথির প্রাপ্তি স্বীকার। তাতে জানানো হয়েছে যে, মন্ত্রক নথিগুলি পেয়েছে এবং সেগুলি যাচাই করে দেখার পরেই পতঞ্জলির ওষুধ কোভিড-১৯ সারাতে পারে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে মন্ত্রক। আয়ুষ মন্ত্রকের যুগ্ম-পরামর্শদাতা ডঃ ডি সি কাটোচের সঙ্গে যোগাযোগ করে বুম। তিনি ই-মেলের বয়ানটি সম্পর্কে আশ্বস্ত করেন এবং বলেন পতঞ্জলির ওষুধ নিয়ে "এখনও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।" রামকৃষ্ণ যাদব, যিনি রামদেব বাবা বলে বেশি পরিচিত, তাঁর প্রতিষ্ঠিত পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ ২৩ জুন করোনা-কিট নামে এক ওষুধ বাজারে আনে। ওই প্রতিষ্ঠানের তরফ থেকে দাবি করা হয় যে, ওই ওষুধ তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে কোভিড-১৯ ১০০ শতাংশ সারিয়ে দেয়। একটি প্রেস বিবৃতিতে দাবি করা হয় যে, অশ্বগন্ধা, গিলয়, তুলসি, স্বাসারি বটি ও অণু তেল দিয়ে তৈরি ওই ওষুধ কেবল শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাই বাড়ায় না, বরং ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রমাণিত হয়েছে যে, ওই ওষুধ কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত রোগীদের সারিয়ে তোলে। এর পরই বিতর্ক শুরু হয়। সরকারি কর্তাব্যক্তিরা বলেন যে, পতঞ্জলি করোনিল-কিট বিক্রি করার অনুমতি চাওয়ার সময় এ কথা বলে আবেদন করেননি যে তাঁরা সেটিকে কোভিড-১৯-এর ওষুধ হিসেবে বাজারে আনতে চান। বুমের হোয়াটসঅ্যাপ হেল্পলাইনে ছবিটি আসে। সার্চ করলে দেখা যায়, পতঞ্জলির সিইও আচার্য বালকৃষ্ণ ৪ জুন ওই একই ছবি টুইট করেন। সেটি ছিল একটি ই-মেলের স্ক্রিনশট, কিন্তু দাবি করা হয় ওই চিঠি "সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়েছে"। আয়ুষ মন্ত্রক পতঞ্জলিকে করোনা-কিট বলে কোভিড-১৯-এর ওষুধ সংক্রান্ত সব নথি জমা দিতে বলেছিল। বালকৃষ্ণ এ কথা স্পষ্ট করেননি যে টুইট-করা ছবিটি আসলে তাঁদের পাঠানো নথির প্রাপ্তি স্বীকার করে সরকারে দেওয়া চিঠির একটি ছবি। .@moayush के विवाद की पूर्णाहुति!— Acharya Balkrishna (@Ach_Balkrishna) June 24, 2020 The resolution of AYUSH controversy, finally! @yogrishiramdev pic.twitter.com/TkZGkghWiQ আর্কাইভ এখানে দেখুন। একই ছবি বুমের হোয়াটসঅ্যাপ হেল্পলাইনে আসে। তার সঙ্গে দেওয়া মেসেজে বলা হয়, "শেষ পর্যন্ত পতঞ্জলি ছাড়পত্র পেল। আয়ুষ মন্ত্রক অনুমোদন দিয়েছে। সব আলোচনার অবসান হয়েছে। আয়ুর্বেদ হল ভারতের প্রতীক। করোনার ওষুধ কেবল মাত্র ৬০০ টাকায় পাওয়া যাবে।" (হিন্দি ক্যাপশনটি ছিল এই রকম: आखिरकार मिल गयी पतंजलि को अनुमति। आयुष मंत्रालय ने दी अनुमति। विवाद खत्म।भारत की पहचान आयुर्वेद।अब केवल 600 रुपये में होगा कोरोना का इलाज)। আয়ুষ মন্ত্রকের কাছ থেকে পতঞ্জলি যে ই-মেল পেয়েছিল, তার ছবির সঙ্গে এই হিন্দি ক্যাপশনটি শেয়ার করা হয়। তথ্য যাচাই বুম দেখে ছবিটি হল ২৪ জুন তারিখে পতঞ্জলিকে লেখা আয়ুষ মন্ত্রকের চিঠির প্রতিলিপি। আমরা চিঠিটি পড়ে দেখি। পতঞ্জলির কাছ থেকে পাওয়া নথিপত্রের প্রাপ্তিস্বীকার করা হয়েছে ওই চিঠিতে। কোভিড-১৯ সারিয়ে ফেলার যে দাবি পতঞ্জলি করেছিল, তা যাচাই করার জন্যই নথি চেয়ে পাঠিয়েছিল মন্ত্রক। ২৩ জুন আয়ুষ মন্ত্রক পতঞ্জলিকে তাদের স্টাডি প্রোটোকল, ট্রায়াল চালু করার জন্য জয়পুরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েনসেসের কাছ থেকে নৈতিক ছাড়পত্র, যারা নাকি গবেষণায় অংশ নিয়েছিল, স্যাম্পলের আয়তন, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের রেজিস্ট্রেশনের নথি ও ওষুধটির নাম, কম্পোজিশন ও বৈজ্ঞানিক প্রাসঙ্গিকতা সংক্রান্ত নথিপত্র চেয়ে পাঠায়। পরের দিন, ২৪ জুনে পাঠানো মন্ত্রকের ই-মেলে ওই নথিগুলির প্রাপ্তি স্বীকার করা হয় মাত্র। ই-মেলে কোথাও পতঞ্জলির ওই দ্রব্যটিকে অনুমোদন দেওয়া বা গ্রহণ করার কথা বলা হয়নি। বুম আয়ুষ মন্ত্রকের একজন অফিসার ও মন্ত্রকের যুগ্ম-পরামর্শদাতা ডঃ কাটোচ-এর সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয় যে, ব্যাপারটা এখনও খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং পতঞ্জলির করোনিল-কিট সম্পর্কে মন্ত্রক এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। "রাজ্যের লাইসেন্স প্রদানকারী কর্তৃপক্ষই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। কিন্তু আমাদের বিশেষজ্ঞ কমিটি এখনও প্রতিটি নথি খুঁটিয়ে দেখছে," বলেন ডঃ কাটোচ। ২৪ জুন, উত্তরাখণ্ড রাজ্যের লাইসেনসিং কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে যে, ওই কিটটিকে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানর উপাদান হিসেবে বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়, ওষুধ হিসেবে নয়। তার আগে বুম উত্তরাখণ্ডের রাজ্য মেডিক্যাল লাইসেনসিং কর্তৃপক্ষের যুগ্ম অধিকর্তা ডঃ ওয়াই রাওয়াতের সঙ্গে যোগাযোগ করে। উনি বলেন, তাঁর দপ্তরে যে সব নথিপত্র আসে তাতে ওই সামগ্রীকে কোভিড-১৯-এর ওষুধ বলে দেখানো হয়নি। "আমরা পতঞ্জলিকে নোটিস পাঠিয়েছি এবং তাদের উত্তরের অপেক্ষায় আছি," বলেন রাওয়াত।এনআইএমএস রাজস্থানে অবস্থিত। কিন্তু রাজস্থান সরকার জানায় যে, সেখানে কোনও ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হয়েছে বলে তাঁদের জানা নেই। কোভিড-১৯ সারানর দাবি করে ভুয়ো আয়ুর্বেদ ওষুধ বিক্রির করার চেষ্টার অভিযোগে বাবা রামদেব ও আরও চারজনের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে।
schema:mentions
schema:reviewRating
schema:author
schema:datePublished
schema:inLanguage
  • English
schema:itemReviewed
Faceted Search & Find service v1.16.115 as of Oct 09 2023


Alternative Linked Data Documents: ODE     Content Formats:   [cxml] [csv]     RDF   [text] [turtle] [ld+json] [rdf+json] [rdf+xml]     ODATA   [atom+xml] [odata+json]     Microdata   [microdata+json] [html]    About   
This material is Open Knowledge   W3C Semantic Web Technology [RDF Data] Valid XHTML + RDFa
OpenLink Virtuoso version 07.20.3238 as of Jul 16 2024, on Linux (x86_64-pc-linux-musl), Single-Server Edition (126 GB total memory, 5 GB memory in use)
Data on this page belongs to its respective rights holders.
Virtuoso Faceted Browser Copyright © 2009-2025 OpenLink Software